অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রতিষেধকটি অনেকটা পর্যায় অতিক্রম করার পর ভারতীয় সংস্থা ওই প্রতিষেধকটি পুণের সিরাম ইনস্টিটিউট তৈরির কাজ শুরু করেছে। অক্সফোর্ডের তৈরি প্রতিষেধকটির দাম হবে প্রতি ডোজ ৩ ডলার অর্থাৎ ২২৫ টাকা দাম ভারতীয় মুদ্রায়, এমনটাই জানাল ওই সংস্থা।
সিরাম ইনস্টিটিউট ভারত ছাড়াও এই প্রতিষেধক বিশ্বের আরও ৯২ টি দেশে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছে। আর তার জন্যে GAVI ও বিল এবং মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের তরফে সিরাম ইনস্টিটিউটকে ১০ কোটি ডলার দেওয়া হয়েছে। তবে ভারতে শুধু অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ChAdOx1 nCoV-19 প্রতিষেধকটি নয়, করোনা টিকা প্রস্তুত করতে নিরন্তর পরিশ্রম করছে ভারতের বেশ কয়েকটি সংস্থা।






মনুষ্য প্রজাতিকে এই মারণ করো’না ভাই’রাসের হাত থেকে রক্ষা করতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গবেষকরা মরিয়া হয়ে উঠেছেন করো’নার প্রতিষেধক আবিস্কারে। আর রাশিয়ার তৈরি করো’নার এই প্রতিষেধক আবিষ্কারে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত গোটা বিশ্বে গবেষকরা বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তৈরি প্রতিষেধকটির ওপর।






অনেকটা পর্যায় অতিক্রম করে গিয়েছে অক্সফোর্ডের তৈরি এই ভ্যাক’সিনটি। যার ফলে এই প্রতিষেধকটির উপর বিজ্ঞানীরা অনেকটা নির্ভরশীল। সিরাম ইনস্টিটিউটের কর্ণধার আদর পুনাওয়ালা শুক্রবার টুইট বলেছেন, ওই প্রতিষেধকের ১০০ মিলিয়ন ডোজ তৈরি করা হবে। ভ্যাক’সিনটির দাম যতটা সম্ভব কম করা যায় তাঁরা সেই পথেই এগিয়েছেন। যাতে বিশ্বের গরীব ও অনুন্নত দেশ গুলি রয়েছে সেখান পর্যন্ত এই প্রতিষেধক পৌঁছে দেওয়া যায়। প্রতিটি মানুষ যেনো এই প্রতিষেধক কিনতে পারে।